পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
উত্তর-দক্ষিণে লম্বা আয়তাকার আকারে নির্মিত তিন কক্ষবিশিষ্ট মন্দিরের প্রবেশপথ পূর্বদিকে অবস্থিত। এই মন্দিরের মাঝের কক্ষটির ছাদ দোচালা পদ্ধতিতে নির্মিত। দু’পাশের কক্ষ দুটি বর্গাকার এবং চার চালা ছাদ দ্বারা আচ্ছাদিত। মন্দিরের পূর্ব পার্শ্বের সম্মুখ দেয়াল পোড়ামাটির ফলকের বিভিন্ন চিত্র দ্বারা সুসজ্জিত। মন্দিরটি খ্রিষ্টীয় ১৭/১৮ শতকে নির্মিত বলে অনুমিত।
কিভাবে যাবেন:
রাজশাহী জেলা সদর থেকে পুঠিয়া প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক ধরে পুঠিয়া পৌঁছানো যায়। বাসে করে দেশের যে কোনো স্থান থেকে পুঠিয়া আসা যায় এবং ট্রেনে করে নাটোর অথবা রাজশাহী নেমেও সড়কপথে সহজে আসা যায়।
বড় আহ্নিক মন্দির তার স্থাপত্যশৈলী এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয় স্থান