পর্যটন বিচিত্রা ডেস্ক
জনশ্রুতি আছে, প্রায় সাড়ে চারশ বছর আগে ১৫৪৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন দিল্লির শাসক শেরশাহের পুত্র সুলতান সেলিম মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদটির ৪ কোণে আরো ৪টি ছোট গম্বুজ রয়েছে।
মসজিদের ভেতরে ও বাইরের দেয়ালে পবিত্র কোরানের আয়াত খোদাই করা রয়েছে। এ মসজিদ থেকে কোরানের আয়াত লিখিত দুটি শিলালিপি ১৯৪২ সালে ভারতের জাদুঘরে নেয়া হয়েছে বলে শোনা যায়। মসজিদটির দক্ষিণ-পূর্ব কোণে রয়েছে হজরত আশরাফ জিন্দানী (রহ.)-এর মাজার। তার পাশেই এক বিশাল দিঘি।
শোনা যায়, বাংলা ও বিহারের শাসনকর্তা থাকাকালীন শেরশাহ অবসর কাটাতে আসতেন এ গাঁয়ে। পাঠান সৈন্যদের একটি ঘাঁটিও ছিল এখানে। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি দেখতে প্রতিদিনই লোকজন আসে।