পর্যটন বিচিত্রা ডেস্ক
এই জমিদার বাড়িটি একটি বড় মন্দিরের কারণে পরিচিত। তখনকার সময় ভারতবর্ষে জমিদার বাড়ির এই মন্দিরটি ছিল সবথেকে বড় মন্দির। যার কারণে তখনকার সময় থেকেই এই মন্দিরটিতে সনাতন ধর্মালম্বীরা পূজা অর্চনা করত যা এখনো বিদ্যমান।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান বাহিনীরা এই জমিদার বাড়িটিতে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। তারা জমিদার বাড়ির পাক-পেয়াদাদের ঘর বাড়ির জালিয়ে দেয় এবং মন্দির ভাংচুর করে। এখনো জমিদার বাড়ির বংশধররা এখানে বসবাস করতেছেন। দেশ ভাগের পর ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে তাদেরও জমিদারি বিলুপ্ত হয়।
জমিদারদের অবদানমূলক কাজের মধ্যে অন্যতম সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে, নির্মিত পালরদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়। বর্তমানে এ বিদ্যাপীঠটি বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও তাদের আরো অনেক অবদানমূলক কাজ রয়েছে এই এলাকায়।