পর্যটন বিচিত্রা ডেস্ক
জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার অনেক আগেই এই জমিদার বাড়ির জমিদারী শেষ হয়ে যায়। কারণ এরা অত্যাচারী হওয়াতে গায়েবি মাধ্যমে এদেরকে জমিদার বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বলা হয়। তারপর তারা তাই করেন এবং এরপর থেকেই এখানের জমিদারী বিলুপ্ত হয়।
তিন একর জায়গাজুড়ে দুই ভাগে নির্মিত এই জমিদার বাড়ি। বাড়িটির প্রাসাদ মূলত তিন তলা বিশিষ্ট্য ছিল। তবে বর্তমানে দুই তলা রয়েছে। একতলা বা নিচের তলা মাটির নিচে চাপা পড়েছে। পুরো প্রাসাদটিতে মোট ২৫/৩০টি কক্ষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে হাতিশালা, ঘোড়াশালা ও কাছারিঘরসহ ইত্যাদি।
জমিদার বাড়ির সবকিছুই এখন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে। লতাপাতায় জরাজীর্ণ হয়ে রয়েছে। বর্তমানে এই জমিদারীর আওতাভুক্ত অধিকাংশ এলাকা এখন ভারতের ভূখণ্ডে। এগুলো হলো জামালপুর, মথুরাপুর, গয়েশপুর, চিঙ্গিশপুর, সতনূল, সানাপাড়া ও মজাতপুর। বাংলাদেশে শুধু পাঁচবিবি উপজেলার এলাকাই রয়েছে।