পর্যটন বিচিত্রা ডেস্ক
১৯৬৪ সালের ৬ নভেম্বর থেকে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১৯৬৮ সালে এতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। স্থাপনকালীন এর নাম ছিল বরিশাল মেডিকেল কলেজ যা পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে বরিশালের মহান নেতা, শের-ই-বাংলা নামে খ্যাত আবুল কাশেম ফজলুল হকের নামে নামকরণ করা হয়। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ (ইন্টার্নশিপ) স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এম.বি.বি.এস. এবং বি.ডি.এস. কোর্সে প্রতিবছর যথাক্রমে ২২০ ও ৫২ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে।
এখানে রয়েছে এক হাজার শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল, ত্রিশ শয্যা বিশিষ্ট বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট, দশ শয্যা বিশিষ্ট আইসিইউ। এর শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিনের অধীনে পরিচালিত হয়।
প্রতি বছর এখানে ২৫২ জন ছাত্র-ছাত্রী গ্র্যাজুয়েশন কোর্সে (এমবিবিএস ও বিডিএস) ভর্তি হন। এখানে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন কোর্স হিসেবে রয়েছে এমফিল ও ডিপ্লোমা। এছাড়াও প্রতি বছর ১০০ জন ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং এ ভর্তি হয় এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এ ৮০ এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারিতে ২৫ জন ভর্তি হয়।