পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
পাকবাহিনীর এদেশীয় দোসর শান্তি কমিটি প্রদত্ত নামের তালিকা অনুযায়ী ওই এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের পর্যায়ক্রমে গ্রেপ্তার করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বাবুর পুকুরের এক নির্জন খেজুর তলায়। ফজরের আজানের পূর্বেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সারিবদ্ধভাবে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করা হয়।
সেই সময় বাবুর পুকুরে যে ১৪ জন শহিদ হয়েছিলেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- মাহফুজুর রহমান, আ. মান্নান পশারী, আ. হান্নান পশারী, ওয়াজেদ রহমান টুকু, জালাল মন্ডল, মন্টু মন্ডল, আব্দুল সবুর, সাইফুল ইসলাম, আলতাফ আলী, ফজলুল হক খান, বাদশা মিয়া, আবুল হোসেন, টেলিফোন অপারেটর নুরজাহান ও অজ্ঞাত পরিচয় একজন।
তিতখুর মৌজায় ৩ শতক জায়গার উপরে ১৪টি কবর এবং পরবর্তীতে ১২ শতক স্থানের ওপর একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়।