পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
পুরাতন গির্জার ভবনটি জীর্ণ হয়ে পড়ায় পাশ্বে আরেকটি নতুন গির্জা স্থাপন করা হয়েছে ২০১০ সালে। একই সাথে স্থাপন করা হয়েছে বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় মা মারিয়ার (যীশুর মাতা)। একটি ব্যয়বহুল মূর্তি এই গির্জায় ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে উন্নত মানের কারুকার্য যা দশনার্থীদের হৃদয় মন জয় করে।
দূর-দূরান্ত থেকে দশনার্থীরা এটি দেখতে এবং তীর্থের উদ্দেশে এখানে আসেন। গির্জাটি রোমান কাথলিক রাজশাহী ধর্মপ্রদেশের অধীনে। এর দায়িত্বে রয়েছেন পুরোহিত বিকাশ বিরেরু। তার সহকারী হিসেবে কাজ করছেন নবীন পিউস কস্তা।
এর আগে ইতালীয় দীনো জাকোমেনেল্লী, পিমে ২৩ বছর এখানে সেবা দিয়েছেন। এই গির্জার প্রায় ৩,৫৩৩ খ্রীস্ট ভক্তের আধ্যাত্মিক সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাকে সহযোগিতা পরামর্ম, মতামত দিয়ে সহযোগিতা করে স্থানীয় প্যারিস কাউন্সিল।
গির্জার অধিনে রয়েছে একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি কলেজ, প্রাথমিক বিদ্যালয়, সেমিনারী (পুরোহিতপ্রাথীদের গঠনগৃহ)। এছাড়া মিশন মাকেট, একটি খেলার মাঠ, কারিগরী বিদ্যালয়, ক্লাব ঘর, সন্ন্যাসিনীদের বাড়ি, ২টি বোডিং।