পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
মেলায় প্রায় ৭০টি স্টলে ২০০ ধরনের পিঠা নিয়ে উদ্যোক্তারা এতে অংশ নিয়েছেন। প্রতিদিনই মঞ্চে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছে। উদ্বোধনী আয়োজনে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, সংস্কৃতি হচ্ছে একটি দেশের মুখ বা চেহারা। অন্য দেশ একটি দেশকে কীভাবে কল্পনা করে বা প্রোপাগান্ডা চালায় তা দূর করতে হলে সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে হবে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় পিঠা উৎসব উদ্যাপন পরিষদ এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি জাতীয় পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে।
উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ। তিনি বলেন, পিঠা উৎসব এক সময় গ্রামীণ উৎসব ছিল। বর্তমানে শহুরে উৎসবে পরিণত হয়েছে। এভাবেই নতুন ঐতিহ্যের সৃষ্টি হয়।
পিঠা উৎসবের শুরু থেকেই যুক্ত আছেন নৃত্যগুরু আমানুল হক। তিনি বলেন, পিৎজা ও বার্গারের মতো খাবারের চাপে পিঠাপুলি হারিয়ে যাচ্ছে। পিঠাপুলির ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে সন্তানদের পিঠা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।