নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৫ কিমি. পূর্বে দারিয়া গ্রামে মসজিদটি অবস্থিত। গঠনরীতি অনুযায়ী মসজিদটি মোগল আমলের শেষদিকে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়। সংস্কারের অভাবে মসজিদটি জরাজীর্ণ এবং তিনটি গম্বুজ ও পোড়ামাটির ফলক ধ্বংসপ্রায়। মসজিদের ভিত্তি মাটির নিচে তলিয়ে গেছে।
পূর্ব দিকের দেয়াল প্যানেল দিয়ে সুন্দরভাবে অলংকৃত। প্যানেলে ফুল, লতাপাতা, ঘোড়া, জোড়া ময়ূর, হাতির নকশার পোড়ামাটির ফলক স্থাপিত রয়েছে। সাধারণত মসজিদের গায়ে কোনো জীবজন্তুর নকশা থাকে না, এক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম দেখা যায়।