■ পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
পর্যটকদের কাছে এটি ‘দ্বিতীয় সুন্দরবন’ হিসেবে পরিচিতি ও খ্যাতি পেতে শুরু করেছে। কেওয়া, গেওয়া, সুন্দরী, বাইন, গড়ান, গোলপাতা প্রভৃতি গরান প্রজাতির উদ্ভিদ এবং হরিণ, বানর, শূকরসহ অসংখ্য জীবজন্তু ও পাখি এ বনাঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। এটি মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত এবং স্থানীয় মৎস্যজীবী ও কৃষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এখানকার প্রকৃতি অত্যন্ত মনোরম, সবুজ ক্ষেত ও নদীর পাড় দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে।
ফাতরার চর নদী, বালুচর ও সবুজ পরিবেশে ভরপুর। প্রধানত মাছ ধরা ও কৃষি (ধান, ডাল ইত্যাদি)। নৌকা বা ট্রলারযোগে পটুয়াখালী বা নিকটবর্তী অঞ্চল থেকে যাতায়াত করা যায়।