পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন
সেতুটির দৈর্ঘ্য ১১৫০ ফুট ও প্রস্থ ১৮ ফুট। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সেতুর উত্তর পাশের একাংশ বিধ্বস্ত হওয়ায় স্বাধীনতার পর কাঠ ও বেইলি পার্টস দিয়ে তা মেরামত করা হয়। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ের সহযোগিতায় সেতুর বিধ্বস্ত অংশ কংক্রিট দিয়ে পুনঃনির্মাণ করা হয়।
সেতুটির দৈর্ঘ্য ১১৫০ ফুট এবং প্রস্থ ১৬ ফুট। নির্মাণে প্রায় ৫৬ লাখ টাকা ব্যয় হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী সেতুটির একটি অংশ ডিনামাইট দিয়ে উড়িয়ে দেয়, যা পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে পুনরায় মেরামত করা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেতুটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে সেতুটির সংস্কারের জন্য ২.৮১ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়, তবে কাজ শুরু হতে বিলম্ব হয়।