বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত রেতো রেংগলি বিমানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ফারুক খান বলেন, আমরা আশা করছি, আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে এয়ার সার্ভিস এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরিত হবে। এরপর আমরা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিচালনার বিষয়টি বিবেচনা করব।
আগামী অক্টোবরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল চালু হলে পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যে আকাশ পথে যাত্রীর সংখ্যা ও পণ্য পরিবহন দ্বিগুণ হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ফারুক খান আরও বলেন, বাংলাদেশের পর্যটনের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে কাজ চলছে। ইতোমধ্যে পর্যটন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে, এ বছরেই বাস্তবায়ন শুরু হবে। এছাড়া আমরা বিদেশি পর্যটকদের জন্য কক্সবাজারসহ দেশের আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় নিবিড় পর্যটন অঞ্চল তৈরি করছি। সেখানে সুইজারল্যান্ড বিনিয়োগ করলে আমরা তাদের সব সুযোগ-সুবিধা দেবো। পাশাপাশি আমরা ভিসা সহজ করছি এবং ই-ভিসা চালু করা নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করছি।
সাক্ষাৎকালে রেতো রেংগলি বলেন, এয়ার সার্ভিস এগ্রিমেন্ট নিয়ে বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে কাজ করাটা ছিল আমাদের জন্য আনন্দের। বাংলাদেশ টিম নেগোসিয়েশনে প্রশংসনীয় দক্ষতা দেখিয়েছে। তাদের দক্ষতা ও সহযোগিতার জন্য সুইজারল্যান্ডের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছে।
পর্যটন বিচিত্রা প্রতিবেদন