পর্যটন বিচিত্রা ডেস্ক
এটি আনুমানিক ১৫’শ শতকে নির্মিত হয়েছিল, যা গৌড়ের প্রাচীন কৃতিত্বগুলোর অন্যতম মনে করা হয়। ধারণা করা হয়, ১৪৮০ খ্রিষ্টাব্দে কোনো এক রাজবিবি মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটি দেখতে প্রায় মালদার চামকাটি মসজিদের মতো। এটি স্থানীয়ভাবে চামচিকা মসজিদ এবং রাজবিবি মসজিদ নামেও পরিচিত।
১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিষ্টাব্দ অবধি গৌড় ছিল তৎকালীন বাংলার রাজধানী; এ সময়ই এ মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। এই মসজিদের পাশে বিশাল এক দীঘি রয়েছে যার নাম খনিয়া দিঘী নামে পরিচিত। কাছাকাছি আরেকটি মসজিদের নাম দারাসবাড়ি মসজিদ। মসজিদটি দীর্ঘকাল আগে পরিত্যক্ত হয়েছে। পরিচর্যার অভাবে এ মসজিদটি বিলীয়মান।